গ্রাহকদের মধ্যে মাত্র ১০ শতাংশ কল আসে নিজস্ব অপারেটর (অন-নেট) থেকে। বাকি ৯০ শতাংশ অন্য (অফ-নেট) অপারেটরের। অপরদিকে গ্রামীণ ফোনের বেলায় চিত্রটি সম্পূর্ণ উল্টো। এছাড়া বাকি তিন অপারেটরের বেলায় অন-নেট ৭০ শতাংশের মধ্যে। বিশ্লেষকরা বলছেন, মূলত টেলিটককে সুবিধা দিতেই নতুন কলরেটের ‘অবৈধ’ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিটিআরসি। যা জনগণকে সরকারের বিরুদ্ধে খেপিয়ে তুলতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
নতুন কলরেট অনুযায়ী, মোবাইল অপারেটরগুলো ৪৫ পয়সার নিচে কোনো কলরেট নির্ধারণ করতে পারবে না। এই কলরেট সর্বোচ্চ ২ টাকা পর্যন্ত হবে। এরই মধ্যে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটরকে এই নির্দেশনা পাঠিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। অপারেটরগুলো এই নির্দেশনা কার্যকরের উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানা গেছে।