যারা স্বাধীন বাংলাদেশ মেনে নিতে পারেনি তারাই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। একটি জাতির অগ্রযাত্রাকে চিরতরে নিস্তব্ধ করে দেওয়ার সেই ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে এখনও।
“প্রকৃতির নিয়মগুলো রেখেছিল ঢেকে রাতের কালো,বিধাতার ডাকে নিউটন এলো,সেই সাথে হয়ে গেল আলো।” উক্তিটি আলেকজান্ডার পোপের। নিউটন সেই বিস্ময়কর প্রতিভাবান, যিনি বিশ্বপ্রকৃতি’র নিয়ম আবিষ্কার করেন। অনবধানতার অন্ধকার তাড়িয়ে মানুষের উপলব্ধির জগতকে আলোকিত করে।
দখলদার ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকদের কবল থেকে দেশমাতৃকার স্বাধীনতা ও মুক্তির জন্য উপমহাদেশের ভেতরে ও বাইরে শত শত আন্দোলন হয়েছে। লাখো শহিদের আত্মদান ও সংগ্রামের রক্তাক্ত রণাঙ্গন পেরিয়ে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে এসেছে রাজনৈতিক স্বাধীনতার অনির্বাণ সূর্য।
মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন। রাজনীতিতে সুদর্শন, মিষ্টভাষী এক অনিন্দ্যসুন্দর মুখ। সফল ক্রিকেটার থেকে রাজনীতে অভিষেক। সে স্বাধীনতাপূর্ব এক অধ্যায়।জগন্নাথ কলেজে এইচ এস সি ছাত্র। ক্রিকেটে তাঁর স্বপ্নরাঙা। প্রতিভাবান মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে রাজনীতিতে জড়ানোর সেই স্মৃতিটা বড়ই মধুর আবার বড়ই বেদনা বিদুর।
আধুনিক ভারতের ১০ জন পুরুষের জীবন নিয়ে বিবিসি-র হিন্দি বিভাগের বিশেষ প্রতিবেদনমালা ‘হিজ চয়েসে’-এর অংশ নীচের এই প্রতিবেদনটি।
বাংলাদেশে বিরোধী দল বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে কোনও ধরনের আপস মীমাংসার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার বিকেলে তার সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন, বিএনপির কাছে কোনও আলোচনার প্রস্তাব নিয়ে তিনি যাবেন না
আজ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মদিন। সনাতন ধর্মের প্রাণপুরুষ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। সনাতন ধর্মানুসারীদের বিশ্বাস অনুসারে দ্বাপর যুগের শেষভাগে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে মথুরায় দেবকীর অষ্টম গর্ভে কংসের কারাগারে শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়।
কেবিনেট মিশন ছিল ভারতকে অখণ্ড রাখার শেষ প্রয়াস। ঐতিহাসিকগণ এ মিশনকে একটি ‘মিসজড অপরচুনিটি’ বা হারানো সুযোগ হিসাবে বর্ণনা করেছেন। পাকিস্তান দাবির প্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সরকার কেবিনেট মিশন পাঠায়।
প্রেমিকার বুকের স্তন তুমি খুবলে খেয়েছ৷ তার পিঠে নখের দাগ বসিয়ে দিয়েছ৷ সেখানে তুমি কেবলই দেখেছ কামুকতা আর লকলক করা নেশা৷ অথচ তার অন্তর্বাসের নিচে শুধু স্তন না৷ স্তনের নিচে চামড়ার ওপাশে একটা সুপ্ত হৃদপিন্ড থাকে৷ সেটার খোঁজ নেওনি৷
যে ছাত্রলীগকে পিতা মুজিব নিজ হাতে গড়ে তুলেছিলেন, সে সংগঠনে পরিশ্রমিদের উপযুক্ত মূল্যায়ন হবে; এমনটাই তো হওয়ার কথা। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সঠিক সিদ্ধান্তে উঠে আসবে যোগ্য ও মেধাবী নেতৃত্ব। ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের মধ্যে থাকা একজন যোগ্য ও ত্যাগী কর্মীও যেন অতীতের ন্যায় আর বঞ্চিত না হয়।